উত্তরার মর্মান্তিক বিমান দুর্ঘটনায় প্রাণ হারানো বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মো. তৌকির ইসলাম দুর্ঘটনার মুহূর্তে বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে সর্বাত্মক চেষ্টা করেছিলেন বলে জানিয়েছে আইএসপিআর।
সোমবার (২১ জুলাই) পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো যুদ্ধবিমান এফটি-৭ বিজিআই নিয়মিত প্রশিক্ষণের অংশ হিসেবে দুপুর ১টা ৬ মিনিটে কুর্মিটোলা ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে। উড্ডয়নের কিছুক্ষণের মধ্যেই যান্ত্রিক ত্রুটির সম্মুখীন হয় বিমানটি।
জরুরি পরিস্থিতি সত্ত্বেও পাইলট তৌকির ইসলাম বিমানটি ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা থেকে জনবিরল স্থানে নিতে সচেষ্ট ছিলেন। তবে দুর্ভাগ্যজনকভাবে সেটি দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের একটি ভবনে বিধ্বস্ত হয়।
ঘটনার পরপরই সেনাবাহিনী, বিমানবাহিনী, ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশ উদ্ধার তৎপরতায় যুক্ত হয়। বাংলাদেশ বিমানবাহিনী দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধানে একটি উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে।
আশিক/মি
শর্ত সমূহ:
অশালিন শব্দ/বাক্য ব্যবহার করা যাবে না। কাউকে কটাক্ষ করা যাবে না। কারো প্রতি আক্রমনাত্বক বক্তব্য পেশ করা যাবে না।