চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনে ভোটারদের আঙুলে দেয়া অমোচনীয় কালি মুছে যাওয়ার অভিযোগ তুলেছে ছাত্রদল ও শিবির। বুধবার (১৫ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ১০টায় আইটি ভবন কেন্দ্রে ভোট প্রদান শেষে এই অভিযোগ করেন ছাত্রদলের ভিপি প্রার্থী সাজ্জাদ হোসেন হৃদয় এবং শিবিরের ভিপি প্রার্থী ইব্রাহিম হোসেন রনি।
ছাত্রদল প্রার্থী সাজ্জাদ হোসেন হৃদয় বলেন তিনি ভোট দিয়ে এসে দেখেছেন আঙুলের কালি উঠে গেছে। এতে পুনরায় ভোট দেয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে বলে জানান তিনি। শিবির প্রার্থী ইব্রাহিম রনি অভিযোগ করেন প্রশাসন জানিয়েছিল কালি কয়েক দিন পর্যন্ত থাকবে কিন্তু কয়েক মিনিটের মধ্যেই তা মুছে যাচ্ছে। এতে নির্বাচনের সুষ্ঠুতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
এ বিষয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার জানান জাতীয় নির্বাচনের মতো বিদেশি কালি সংগ্রহ সম্ভব হয়নি তবে দেশের সেরা কালি ব্যবহার করা হয়েছে। চাকসু নির্বাচনে কালি ব্যবহার বাধ্যতামূলক নয়। নিয়ম রক্ষার অংশ হিসেবে দেয়া হয়েছে বলে জানান তিনি। ভোটারের পরিচয় যাচাই করা হচ্ছে আইডি কার্ড ও তালিকার ছবির মাধ্যমে।
আশিক/মি
শর্ত সমূহ:
অশালিন শব্দ/বাক্য ব্যবহার করা যাবে না। কাউকে কটাক্ষ করা যাবে না। কারো প্রতি আক্রমনাত্বক বক্তব্য পেশ করা যাবে না।